চুলের যত্নে কালকেশীর উপকারিতা ও অপকারিতা

চুলের যত্নে কালোকেশীর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন ।কালকেশীর হলো অত্যন্ত উপকারি একটি ওষুধ ফুলের গাছ।কালোকেশী, কেশত্‌, কেশরাজ বিভিন্ন নামে ডাকা হয় এই গাছটিকে। এই গাছ থেকে এক ধরনের কালো রং বের হয় যা চুলকে ঘন কালো করতে অনেক সাহায্য করে।                     চুলের-যত্নে-কালোকেশী-ব্যবহার


কেশরাজ গাছ থেকে যে রস বের হয় তা আবার চুল পড়া বন্ধ করতে ব্যাপক কাজ করে। যাদের চুল পড়া বন্ধ হয় না আবার খুব অল্প বয়সে চুল সাদা হয়ে যায় তারা এটি ব্যবহার করতে পারে ফলাফল অনেক ভালো পাবেন। চুলের যত্ন কালোকেশী জাদুকরি ভূমিকা পালন করে থাকে।

সূচিপত্রঃচুলের যত্নে কালোকেশী ব্যবহার

চুলের যত্নে কালোকেশী ব্যবহার

চুলের যত্নে কালোকেশী ব্যবহার অনেক আগ থেকে হয়ে আসছে। কেশরাজ বা কালো কেসি চুলের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি উপাদান। চুল পড়ে যাওয়া রোধ করতে কালো কিসের পাতা খুব ভালো কাজ করে। চুলের রুক্ষতা দূর করে কালোকেশী পাতা ব্যবহার করা ভালো। যদি কোন মানুষের অল্প বয়সে চুল সাদা হয়ে যায় তাহলে তার ব্যবহার মেলে কালোকাশী মাধ্যমে। 

কালোকেশী পাতা এমন এক ধরনের উপাদান রয়েছে যা চুল কালো করতে বিশেষ ধরনের ভূমিকা পালন করে। কালোকেশী এমন একটি ওষুধে গাছা চুলের যত্ন খুব ভালো কাজ করে। এবং পাশাপাশি আরো অনেক ধরনের কাজে লেগে যায়। চুলের যত্নে কালকেশীর ব্যবহার গুনাগুন ও কি কি উপকারিতা রয়েছে আসুন আমরা এই পোস্টটিতে জেনে নি।

কালোকেশীর বৈজ্ঞানিক নাম

কালোকেশীর বৈজ্ঞানিক নাম False Daisy(Eclipta alba) একটি অত্যন্ত উপকারী একটি ঔষধি গাছ। মানুষের চুলের যত্ন ছাড়াও বিভিন্ন কাজে লেগে থাকে। কালকেশী আরো অনেক নাম রয়েছে সেগুলো হলো কেশরাজ, ভিঙ্গরাজ, কেসুতি। এই গাছ পাওয়া যায় জঙ্গলে,বনে, পুকুরে। এটা একটি গাছ জাতীয় গাছ খুব সহজে এই গাছের দেখা মিলে যায়।

এটি পেতে অনেক ভোগান্তির শিকার হতে হয় না যে কোন জায়গায় হয়ে থাকে যেমন জঙ্গলে, ইত্যাদি তে পাওয়া যায়। যদিও খুব সহজ কিন্তু এর গুনাগুন বলে শেষ করা যাবে না। চুলের যত্ন থেকে শুরু করে অনেক রোগ ওষুধ হিসেবে এই গাছটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। একক এলাকায় গাছটিকে একেক নামে ডেকে থাকে। চুলের যত্নে কালকেশী ব্যবহার গুণাগুণ এবং উপকারিতা অনেক অনেক বেশি ভালো।

কালোকেশীর পাতার উপকারিতা

কালকেশীর পাতা উপকারিতা অনেক বেশি। কালকেশী চুলের যত্ন নেওয়ার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান তেমনি এটি একটি মহা ওষুধ হিসেবে সবার কাছে পরিচিত। কালকেশী শরীরের রোগ দূর করতে সাহায্য করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বেশি অত্যন্ত কার্যকরি। কালো কিসের পাতা অনেক উপকার রয়েছে আসল এক ঝলকে দেখে আসি।

চুল বড় হতে সাহায্য করেঃঅনেক গবেষণায় দেখা গেছে যে কেসরা তেল মাথার ত্বকে দিলে ও চুলের গোড়ায় রক্ত সঞ্চয় বাড়ায় যার ফলে চুলের বৃদ্ধি ব্যাপক পরিমাণে সাহায্য করে। চুলের সক্রিয় করে তুলে যার ফলশ্রুতিতে চুলের বৃদ্ধি হয় চোখে পড়ার মতো। ব্যবহার করার সময় সার্কুলার 10 মিনিট ভালো করে তেল মালিশ করে নিতে হবে।

চুল পড়া রোধ করেঃঅনেক সময় যে কোন কারনে ছেলে এবং মেয়ে উভয়ে যে কোন বয়সে মানুষের চুল ঝরে যেতে পারে। এই চুল ঝরে পড়া রোধ করে কেশর আজ পাতার ভূমিকা চোখে পড়ার মতো কাজ করে। ভৃঙ্গরাজ তেল ব্যবহার করে মাথা ঠান্ডা রাখা এবং মানসিক শান্তি পাওয়া যায় যার ফলে চুল পড়া অনেক কমে যায়। চুলের যত্নে কালকেশী খুব উপকারী ।

ক্ষত শুকাতে কালোকেশী পাতাঃ শরীরের যদি কোন অংশ কেটে যায় কেটে যাওয়ায় স্থান দিয়ে রক্ত পড়া বন্ধ না হয় সে ক্ষেত্রে এর পাতা অত্যন্ত সাহায্য করে। কেশরাজ পাতা বেটে পেস্ট বানিয়ে সাথে সাথে কেটে যাওয়ার স্থানে লাগালে রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে যায় এবং আস্তে আস্তে কেটে যায়।

কালোকেশীর গাছ দেখতে কেমন?

কালোকেশী গাছ দেখতে কেমন এটা অনেকের মনে জানা অনেক ইচ্ছা বা আগ্রহ। চুলের যত্নে কালো কে সে ব্যবহারের গুনাগুন এবং উপকারিতা অনেক বেশি হয় এ গাছ সম্পর্কে মানুষের জানার অনেক ইচ্ছা। কেশরাজ বর্ষ বিজি জাতীয় উদ্ভিদ। এই ফুল গুলো অনেক সভা বর্ধক ফুল দেখতে অনেক সুন্দর। আর অনেক গন্ধ মিলে ফুলটি হয়ে অন্যান্য রকমের সুন্দর।
এর শাখা গুলো লতানো থাকে এবং শাখা বৃদ্ধি পেতে থাকে। পাতাগুলো 2 ইঞ্চি থেকে চার ইঞ্চি লম্বা এবং ২ ইঞ্চি পর্যন্ত চওড়া হয়ে থাকে। পাতা গুলোর রং সবুজ গাড়ো বর্ণের হয়ে থাকে। বাংলাদেশের কেশরাজের যে সকল গাছগুলো দেখা যায় তা মোটামুটি ১ ফুট পর্যন্ত উচ্চতা হয়ে থাকে। স্থানভেদে কোনো কোনো জায়গায় তিন ফুট হয়ে থাকে।

আরো পড়ুনঃ বরফ দিয়ে ব্রণ দূর করার উপায়

কালোকেশী কি চুল পড়া বন্ধ করে

চুল পড়া বন্ধ করে এটা আমাদের অনেকের মনের প্রশ্ন জেগে ওঠে। এ প্রশ্নের উত্তরটি হবে হ্যাঁ অবশ্যই কালো বেশি চুল পড়া বন্ধ করতে অনেক ভালো ভূমিকা পালন করে। পাতা থেকে এক ধরনের রস বের হয়ে যা আমাদের চুলের জন্য অনেক ভালো। কালোকেশী নিয়মিত ব্যবহার ফলে চুল পড়া রোধ হয় এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।

কেউ যদি সপ্তাহে দুই তিন দিন নারিকেল তেলের সাথে কেসরাস পাতা মিশে ব্যবহার করা হয় তাহলে চুল পড়া কমে যাবে। এছাড়া ভঙ্করাজ তেলেও পাওয়া যায় যা ব্যবহার ফলে চুল পড়া কমে যায়। এখানে প্রশ্ন হলে চুল পড়া দূর করতে হলে কালকেশী দিয়ে কিভাবে তেল তৈরি করতে হবে এবং ব্যবহার করতে হবে আসুন আমরা এ সম্পর্কে জেনে নিই।
     
প্রথমে একটি চুলায় প্যান দিতে হবে এক কাপ নারিকেল তেল নিতে হবে এর সাথে কালো কেসের পাতার রস যোগ করতে হবে যদি পাতার রস পাওয়া না যায় তাহলে এক চামচ ব্যবহার করতে পারেন। এর সাথে আপনি চাইলে এক চামচ মেথি যোগ করতে পারেন অথবা এলোভেরা মিশ্রন যোগ করতে পারেন তাহলে ভালো ফলাফল পাবেন।
সকল উপকরণ মেশানো হলে পাঁচ মিনিট আগুনে জ্বাল দিয়ে নিতে হবে। চুলা বন্ধ করে ঠান্ডা হলে একটি একটি কাজের যারে সংরক্ষণ করতে হবে। সপ্তাহে দুই-তিন দিন দিলে মাথা তোকে ভালোভাবে মেসার্স করতে হবে তাহলে অবশ্যই চুল পড়া কমে যাবে। অবশ্যই ব্যবহার করলে চুল পড়া রোধ হয়।

কালোকেশী গাছের উপকারিতা

কালোকেশী গাছের উপকারিতা সম্পর্কে বললে শেষ করা যাবে না। চুলের যত্নে কালকেশী ব্যবহার গুণাগুণ এবং উপকারিতা সম্পর্কে জানুন। কেননা এটি এমন এক ধরনের ঘাসফুল জাতীয় গাছ যা অনেক রোগের ঔষধি হিসেবে ও কাজ করে। এই গাছ থেকে এক ধরনের কালো রং বের হয় যা চুলকে কালো করতে সাহায্য করে এবং চুল পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে।
আলোকেশী গাছের সকল ঔষধি হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সমান ধন্য পত্রিকায় কেশরাজমেরে ফেলতে সক্ষম তাই এ তথ্যটি প্রকাশ করে থাকে। এমন অনেক মানুষ রয়েছে যাদের ঘনঘন মাথা ব্যথা হয়ে থাকে মাথাব্যথা দূর করার জন্য কেসটাস হলো অন্যতম একটি ঔষধ।
কেশরাজের রস নাকের ভেতর দুই ফোঁটা দিয়ে দেবেন তারপর কপালে মালিশ করবেন। তাহলে দেখবেন নিমিষে আপনার মাথা ব্যাথা দূর হয়ে গেছে। সঠিকভাবে ব্যবহার করলে রক্ষা পাওয়া যাই।

কালোকেশী কোথায় পাওয়া যায়

কালোকেশী কোথায় পাওয়া যায় এ বিষয়টি নিয়ে অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে অনেক রকম বা নানান রকম। বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত হবার কারণ নাই এটি কোন দুর্লভ গাছ নয়। কালকেশী গাছ যেখানে সেখানে জন্ম নেয় এটা খুব সহজে পাওয়া যাই। কেশরাজ বা কালোকেশী গাছ বাংলাদেশ ভারত, চীন, ব্রাজিল এবং থাইল্যান্ডের অধিক পরিমাণে পাওয়া যায়।
                     
চুলের-যত্নে-কালকেশীর-ব্যবহার

বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় যেমন বনে, জঙ্গল, কুকুরের চারিপাশে অধিক পরিমাণ এই ঘাসফুলের দেখা মিলে। চুলের জন্য মহা ওষুধ বলে বিবেচনা করা হয় । স্থান পাত্র ভেদ এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় নামে কাজকে ডাকা হয়। চুলের যত্নে কালকেশী ব্যবহারের গুনাগুন উপকারিতা অনেক বেশি হয় কারণে গাছটি জনপ্রিয়তা অনেক বেশি পরিমাণে।

কালোকেশী মধ্যে যে সমস্ত রোগের মুক্তি মিলে

কালকেশী মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ওষুধি গুনাগুন। আয়ুর্বেদিক এর মতো এই ছোট যাদের উদ্ভিদের মধ্যে শরীরের বিভিন্ন জটিল ও কঠিন রোগের সমাধান মিলে। আয়ুর্বেদিক ওষুধের মধ্যে কালোকেশী ব্যবহার হয় অনেক বেশি পরিমাণে। কালোকেশী হওয়ার মাধ্যমে যে সমস্ত রোগ থেকে মুক্তি লাভ পাওয়া যায় তা নিচে আলোচনা করা হলোঃ-

  • মাথা ব্যাথা থেকে মুক্তি পাওয়া যাই
  •  লিভারের সমস্যা দূর করে
  • কাটা দাগ বাঘা দূর করে
  • পেটে কৃমি দূর করে
  • মুখে ব্রণ দূর করে
মাথা ব্যথাঃমাথা ব্যথা হয় না এমন মানুষ পাওয়া খুব কষ্টকর। কেননা আমাদের প্রায় প্রত্যেকেরই মাথাব্যথা সমস্যা হয়ে থাকে। মাথা ব্যথা হওয়ার বিভিন্ন কারণ হয়ে থাকে। যে কারণে মাথাব্যথা সমস্যা হয়ে থাকে না কেন কালোকেশী ব্যবহারে নিমিষে মাথা ব্যথা দূর হয়ে যায়। যারা দীর্ঘদিন মাথাব্যথা নিয়ে ভুগতেছেন তারা দুই ফোঁটা কালোকেশী রস নাকি ছিদ্র দিবেন নিমিষেই মাথাব্যথা ভালো হয়ে যাবে। দেখবেন অল্প সময়ের মধ্যে মাথা ব্যথা কমে গেছে।
লিভারের সমস্যাঃলিভার মানুষের দামে একটি অঙ্গ। মানুষ যা কিছু খায় একটা প্রসেস করে লিভার তাই লিভারের যত্ন নেওয়া আমাদের জন্য অত্যন্ত জরুরী। যদি সঠিকভাবে লিভার যত্ন না নেই তাহলে অকালে মৃত্যুর মুখে পড়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। যার কারণে লিভার যত্ন আমাদের একটু বেশি সচেতন হতে হবে। নিয়মিত কালকেশী খাওয়ার কারণে লিভারের যাবতীয় সমস্যা সমাধান দূর করা সম্ভব। এবং জন্ডিস লিভারে গেলে কালকেশী খাওয়ার মাধ্যমে তা দূর হয়ে যায়।

কাটা ঘাঃশরীরের কোন জায়গায় কেটে গেলে কোন ক্ষতস্থান থাকলে। কালকেশে বেটে লাগিয়ে দিলে দ্রুত রক্ত পড়া বন্ধ হয় এবং ক্ষতস্থান শুকিয়ে যায়। 

পেটে কৃমিঃকালকেশী গাছের রস নিয়মিত খেলে পেটের কৃমি দূর হয়ে যায়।

ব্রণঃমুখের ব্রণ উঠলে দেখতে একটু কেমন যেন বিশ্রী লাগে। আর ব্রণ যুবকদের বেশি হয়ে থাকে। তাই তাই কেউ চায়না যে তার মুখের ব্রণ থাকুক। এই ব্রণ থেকে মুক্তি পেতে হলে সহজ উপায় হল কালকেশি ব্যবহার করা। যাদের মুখে ব্রণ উঠে তারা কালোকেশে পেটে হালকা করে ব্রণের উপরে লাগিয়ে দিলে ব্রণ দ্রুত দূর হয়ে যায়। 

চুলে কালোকেশী ব্যবহারের উপকারিতা

সুন্দর কালো চুল কার না ভালো লাগে। প্রত্যেকের চায় তাদের চুল ঝকমকে কালো সুন্দর হয়ে উঠুক। মেয়েরা প্রত্যেকে চায় তাদের চুল লম্বা এবং কালো রঙের হোক। চুল যত বেশি লম্বা ও ঝলমলে কালো হবে দেখতে তত বেশি সুন্দর লাগবে। প্রত্যেকের চুল ব্যবহার করার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট ইউজ করে বাজারে এরকম হাজারো প্রোডাক্ট রয়েছে যেগুলি ব্যবহার করলে চুলের যদিও কিছুটা উপকার হয়। তবে একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে বাজারে বিক্রিত সমস্ত প্রোডাক্ট এর মধ্যে কেমিকেল যুক্ত রয়েছে। যা আমাদের চুলকে অনেক ক্ষতিগ্রস্ত করে। বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। চুল পড়া বন্ধ হওয়ার পরিবর্তে চুল পড়ে বেড়ে যেতে পারে।
চুলের-যত্নে-কালকেশীর-ব্যবহার-এবং-কোথায়-পাওয়া যায়
অনেক সময় কেমিক্যালযুক্ত প্রোডাক্ট ব্যবহার করার ফলে মাথার স্কিনের অনেক সমস্যা দেখা যায়। তাই আমরা চাইলে ঘরে বসে নিজের চুলের যত্ন ঘরোয়া ভাবে কালো কে সে ব্যবহার করে চুলের যত্ন নিতে পারি। কালকেশে ব্যবহার করে চুলকে লম্বা করা যায় চুল ঘন কালো হয় এবং চুলের খুশকি দূর হয়।

তাই আমরা বাজারে বিভিন্ন প্রোডাক্ট ব্যবহার না করে কালো কেসের ব্যবহার করতে পারি। নিজে নিজে কালোকেশী ব্যবহার করে চুলকে সুন্দর উজ্জ্বল করতে পারি। কালো কিসের মাধ্যমে থাকে ভিটামিন ই এবং ভিটামিন ডি চুলের গোড়া থেকে মজবুত করতে সাহায্য করে এবং মাথার রক্ত সঞ্চয়ব বৃদ্ধি করে আমাদের চুলকে ভালো রাখে।

আমাদের শেষ কথা

আজকের আর্টিকেল আমরা জানতে পারলাম চুলের যত্ন কালোকশী ব্যবহারের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। কালোকেশীর তেল তৈরি করে কিভাবে ব্যবহার করতে হয়। একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে এ সমস্ত ঘরোয়া উপাদান ব্যবহার করার পূর্বে ভালো করে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উত্তম।
আজকের আর্টিকেল যদি আপনার ভালো লাগে। তাহলে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। কেননা প্রতিনিয়ত আমাদের ওয়েবসাইটের নতুন নতুন আর্টিকেল পোস্ট করে থাকি। আমাদের আর্টিকেল পড়ে ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আমাদের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধনন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url